Search This Blog

Thursday, May 22, 2014

## কেন ঘর্মাক্ত শরীরেও আপনার আল্লাহর শোকর করা উচিত। ##

যে গরম পড়ছে তাতে মোটামুটি সবাই কাহিল। একটু রোদে বের হলে ঘেমে নেয়ে একাকার। এই লেখার বেশির ভাগ অংশ ২০১১ সালে লিখিত- তবে ইংরেজিতে (তখন অভ্র দিয়ে বাংলা লিখতে পারতাম না তাই ইংরেজিতেই লিখে রাখতাম কিছু মনে আসলে।)

এই লিখা এক ধরনের মুগ্ধতা শেয়ার করার চেষ্টা। আমাদের চারপাশে ও নিজেদের মধ্যে অনেক অসাধারন ব্যপার আছে, যা লক্ষ্য করা হয় না। অবশ্য লক্ষ্য করে কোন লাভও নাই, এই গুলো বেকার মানুষের কাজ। এই সব অদ্ভুত জিনিস জেনে ও লিখে কোন আর্থিক মূল্য নাই, আর যে জিনিসের আর্থিক মূল্য নাই সে জিনিস সামাজিক বাস্তবতায় "সময় নষ্ট" আমার নিজেরও মনে হয় এই সব লিখে দেখে আমি আসলে আমার সময়ই নষ্ট করছি। কি হবে এই সব লিখে, দেখে মুগ্ধ হয়ে। এই গুলো করে কি ১ টাকা ইনকাম হয়। ফালতু।

যাই হোক। আসল কথা বলি। আমাদের আলোচ্য বিষয় ছিল কেন আমরা গরমে ঘেমে অস্থির হলেও আল্লাহকে ধন্যবাদ দিব। সহজ ভাষায় লিখার চেষ্টা করলাম। বুঝতে না পারলে অগ্রিম দায় স্বীকার করছি।

মনে করেন ৩৫ ডিগ্রি তাপমাত্রায় জ্যামে আঁটকে বাসে বসে আছেন। দর দর করে ঘামছেন। অস্বস্তি লাগবে। বিরক্ত হবেন, মেজাজ তিরিক্ষি হয়ে যাবে। ইত্যাদি। আপনি কি জানেন এই যে আপনি ঘামছেন এটা একটি অসাধারন ব্যপার।

দেখেন সব জিনিসের একটা সহনীয় তাপমাত্রা আছে। যারা মোটর সাইকেল দেখেছেন তারা একটু খেয়াল করলে দেখবেন মোটর সাইকেলের ইঞ্জিনের চারদিকে (ঠিক ট্যাঙ্ক এর নিচে) এ কিছু পাতের মত জিনিস বের হয়ে থাকে। ছবিতে দেখেন।


এই পাত গুলো কিন্তু বিনা কারনে দেয়া হয় নাই। এই পাত গুলো দিয়ে মোটর সাইকেল এর ইঞ্জিনকে ঠাণ্ডা রাখা হয়। আরও ভাল ভাবে বললে এই পাত গুলো তাপ মোটর সাইকেল থেকে বের করে দেয়। একে বলে "AIR COOLING SYSTEM"। 





আবার গাড়ি বা বড় বাস ট্রাকে দেখবেন পানি ঢালা হয়, এই পানি গাড়ীর ইঞ্জিনকে ঠাণ্ডা করে। একে বলা হয় "Water Cooling System"।

আচ্ছা এবার আমাদের কথা বলি। আমাদের দেহের স্বাভাবিক তাপমাত্রা ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আমাদের শরীর ঠিক থাকলে এই তাপমাত্রা কম বেশি বজায় থাকবে। এই তাপমাত্রা বাড়লেও সমস্যা, কমলেও সমস্যা। এই বাড়া কমা নিয়ন্ত্রনের জন্য আপনার ভিতরে যেমন একটি " হিটার" দেয়া আছে, তেমনি এক ধরনের AC শরীরে সংযোজিত আছে।


ব্যখ্যা করা যাক। ধরেন, গরমে কষ্ট পাচ্ছেন, আপনি যা করবেন প্রথম আপনি ছায়াতে এসে একটু বাতাস পাবার চেষ্টা করবেন। আপনি কি বুঝতে পারছেন কি ঘটবে। ঠিক মোটর সাইকেল এর মত, আপনার শরীরের চামড়া "AIR COOLING SYSTEM"  এক্টীভেট করেছে।  সে এখন শরীর থেকে তাপ নিয়ে তা বাতাসে Transfer করে দেবে। 


এর পরও যদি বেশি গরম লাগে তা হলে একটা Cool Shower নিন। আশা করি ধরতে পেরছেন যে আপনার Water Cooling System একটিভেট করা হয়েছে। পানি শরীরের তাপ নিয়ে চলে যাবে। চামড়া শরীর থেকে তাপ নেবে- তা পানিকে সরবরাহ করবে। শরীর ঠাণ্ডা হবে, পানি গরম হবে।

আর আসেন সবচেয়ে অদ্ভুত ব্যপারে, আমরা না জানলেও আল্লাহ কিন্তু আমাদের শরীরে AC সংযুক্ত করে দিয়েছেন। একটু বুঝিয়ে বলি। পানি  যখন তরল থেকে বাস্প হয় তখন তাঁকে বাইরে থেকে কিছু তাপ নিতে হয়। এই তাপ যদি না পায় তবে সে পানি থেকে বাস্প হতে পারে না। ভাত রান্নার সময় আমরা তাপ দেই বলে পানি তরল থেকে বাস্প হতে শুরু করে। পানির এই ধর্ম ব্যবহার করে যে AC তৈরি তার নাম হল Evaporative Air Cooler.


প্রকৌশল থেকে মানব বিদ্যায় আসি। আমাদের শরীর যখন স্বাভাবিক ভাবে তাপ বের করে দিয়ে নিজেকে ঠাণ্ডা করতে পারে না তখন Automatically আমাদের ভেতরের AC  চালু হয়ে যায়। ব্যপারটা এ রকম।  অতিরিক্ত গরমে শরীর পানি তৈরি করা শুরু করে ও ঘাম গ্রন্থি দিয়ে সে পানি চামড়ার উপরিতলে পৌঁছায়। 

কাঁচা হাতে আঁকা :-) 

চামড়ার উপরিতলের এই তরল পানি গরমে বাস্পিভুত হয়। এই বাস্প হবার জন্য তরলের তাপ দরকার (আমাদের ভাতের পানির মত।) । তখন পানি আমাদের ত্বক বা চামড়া থেকে তাপ সংগ্রহ করে বাস্প হয়। আমাদের শরীর ঠাণ্ডা হয়। শরীর নিজেই নিজের জন্য AC কন্ডিশন তৈরি করে।

ইয়া আল্লাহ, সকল প্রশংসা তোমার। 

মানব শরীরের মত অসাধারন একটি মেশিন আমরা সবাই নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছি। কিন্তু এর পিছনের আশ্চর্য বিজ্ঞান প্রযুক্তি কৌশল আমরা ধরতে পারছি না - প্রশ্ন হচ্ছে ধরার দরকার কি আছে।

উত্তর দু রকম - আজাইরা এইসব ঘেঁটে কি লাভ? এই জিনিস না জেনে তো মানুষ দিব্যি আরামে আছে। এই সবের পিছে সময় নষ্টের কি দরকার। 

উত্তর দুই উহ্য থাক। কারন যারা দ্বিতীয় উত্তর দিবেন তাদের বলার কিছু নাই -
তারা বলবেন "-------- Glory be to Allah the Best of Creators" [Sūrah al-Mu’minūn: 14] 


## Reminder ##
We will show them Our signs in the horizons and within themselves until it becomes clear to them that it is the truth. But is it not sufficient concerning your Lord that He is, over all things, a Witness? "   [Al Quran 41:53 ]


" এখন আমি তাদেরকে আমার নিদর্শনাবলী প্রদর্শন করাব পৃথিবীর দিগন্তে এবং তাদের নিজেদের মধ্যে; ফলে তাদের কাছে ফুটে উঠবে যে, কোরআন সত্য আপনার পালনকর্তা সর্ববিষয়ে সাক্ষ্যদাতা, এটা কি যথেষ্ট নয়?" [Al Quran 41:53 ]

Tuesday, March 5, 2013

Sotto Khuje Shara.


অস্থিরতার এই সময়ে শুধু
মিথ্যা ময় দিন রাত্রি চলে
আনমনে  হই সত্য খুঁজে সারা -
নীরবতায়, নিত্য কোলাহলে।

মরল মানুষ পুলিশ কিংবা শিবির
মানুষ তারাও যে যা হবে হোক
আরামদায়ক ঘর আর স্টুডিও তে বসে।
আবেগময় লম্বা লম্বা শোক ।

উপাসনা গৃহ পুড়ল, বাসা বাড়ি সহ
ধর্ম নামে অধর্মের দাস
যে যার স্বার্থ বুঝে নেয়ার তালে
সত্যরে করে নিত্য উপহাস।

আমি বলি কথায় তুমি প্রিয়
কোথায় তোমার মায়ায় ভরা হাত
সত্যরে তুমি দাও বিজয়ী করি
মিথ্যা বিহীন আসুক সুপ্রভাত।

Friday, May 4, 2012

অসহায়-

উঠেছে আমাদের আকাশে যে সূর্য আজ

পড়ে নাই আলো তার শত শত ঘরে;

যে ঝোড়ো হাওয়ায়-

উন্মাতাল করে আজ তোমায় আমায়,

দীনহীন গৃহহীন কত সেই সর্বনাশা ঝড়ে।

আমাদের আনন্দরা কেন এক হয় না,

এক হয় না কেন যত অব্যক্ত কান্না,

বিধাতা হাসছেন আমাদের দেখে,

কি অসীম দিলেন এ হৃদয়-

যার কেউ খবর পান না।

Saturday, March 24, 2012

The Journey.

He says, "Who will give life to bones while they are disintegrated?"

Say, "He will give them life who produced them the first time; and He is, of all creation, Knowing. [It is] He who made for you from the green tree, fire, and then from it you ignite.

Is not He who created the heavens and the earth Able to create the likes of them? Yes, [it is so]; and He is the Knowing Creator.

His command is only when He intends a thing that He says to it, "Be," and it is.

So exalted is He in whose hand is the realm of all things, and to Him you will be returned.

[AL QURAN 36:78-83]


Quran is a Self Explanatory book- It explains itself.

Once I saw in Discovery channel how the earth came into being after the big bang. It was a molten mass of rocks and metals, full of tornadoes and shower of meteors. Absolutely no life at all. Barren, nothingness all around just like the barreness of the desert or the lonely moon.

Now I look around. I lie down on the grass in the beach I see the wonderful complexity of even the grass leaves. The small flowery seeds of grass. The shapes are tiny but beautiful. So simple they look but yet so complex in design and function. Have you ever seen them up close? We have eyes that cant see sometimes, isnt that right?

This wonderful universe around us, the beauty of all natural things big & small, the inanimate beauties river, lakes, fountains, beaches, hills and mountains, the animate beauties of a cheetah with her calves the fishes and underwater creature, the All of that came from that molten mass of rocks and minerals, can you believe that. The first existence of life the plants the animals beautified the barren earth with life, color, smell and all the beautiful emotions that we have came into being without any outside intervention.?

All of that came from that molten mass of rocks and minerals, can you believe that. The first existence of life the plants the animals beautified the barren earth with life, color, smell and all the beautiful emotions that we have came into being without any outside intervention.?

No it didnt come into being just by chance. Nothing happens just by chance and you know that for sure. Our Creator gifted us this.

He reminds everyone of this facts in form of explanation for those who doubt - He clarifies to us what we know not. He ordains what is good And He warns us against what is bad.

IT IS JUST NEEDED THAT WE CONTEMPLATE ON THINGS AROUND US AND FIND OUT THE REAL TRUTH OF LIFE...

REAL TRUTH IS NOT THE MONEY THE FAME THE REPUTATION WE ARE HURRYING AFTER- IT IS SOMEWHERE ELSE. THEY SAY THAT THE TRUTH IS OUT THERE. I THINK ITS NOT SO DIFFICULT TO FIND IT OUT IF WE TRY.

Thursday, August 4, 2011

DO GOD NEED WORSHIP? -- 1


WHY GOD WANT US TO BELIEVE IN HIM?

HE IS ALMIGHTY ... HE IS OUT OF COMPREHENSION AND HUMAN IMAGINATION ....

WE ARE INSIGNIFICANT TO HIM......

THEN WHY ON EARTH IF WE REJECT GOD WE SHOULD BE PUNISHED?

WHY GOD NEEDS US?